রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াও এগিয়ে নেয়ারও আশ্বাস দেন মিং। বলেন, ‘বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এটি মূলত দুদেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক চুক্তি এবং আমাদের নীতির আলোকেই হবে।’
এদিকে মিয়ানমারে গণবিক্ষোভে সমর্থনের কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন, ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র হরণের প্রতিবাদে বার্মিজ জনগনের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে সমর্থন আছে বাইডেন সরকারের। জনসমাবেশের ওপর জান্তা সরকারের নিষেধাজ্ঞা আরোপে আমরা গভীর উদ্বিগ্ন।’