1. admin@dainiktrinamoolsangbad.com : admin :
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ১১:৫২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাথরঘাটায় পরিত্যক্ত ভবনে লাইব্রেরী” প্রচন্ড তাপদাহে টিনশেডে শিশুদের ক্লাস! মঠবাড়িয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের “সভাপতি নাজমুল-সম্পাদক কামরুল! হিজলায় প্রতিবন্ধী ও অসহায় পরিবারের মাঝে এফ এ আর গ্রুপের গরু বিতরণ জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩’ ভান্ডারিয়ায় কলেজ পর্যায় শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক “নুরুজ্জামান হাওলাদার ঘূর্ণিঝড়ে জন্ম নিয়েছে শিশু” মা’ নাম রেখেছে মোখা! ভান্ডারিয়ায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের কমিটি গঠন, সভাপতি মনির-সম্পাদক পলাশ! পিরোজপুর জেলা জাতীয় যুব সংহতির”  হাফিজুর রহমান আহবায়ক ও আবুল কালাম সদস্য সচিব। মঠবাড়িয়ায় মানবসেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে অসুস্থ ছাত্রীকে “আর্থিক সহায়তা। র‌্যাবের অভিযানে “মঠবাড়িয়া পুলিশের উপর হামলার ৫ আসামি গ্রেপ্তার। আত্ম কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ভান্ডারিয়ায় যুব মহিলাদের প্রশিক্ষণ।

ভান্ডারিয়া হসপিটালে মৃত ডায়রিয়া রোগীর গায়ে স্যালাইন পুশ।

এইচ এম জুয়েল
  • আপডেট সময় : রবিবার, ৮ মে, ২০২২
  • ৬৭০ বার পঠিত

ভান্ডারিয়া হসপিটালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রতিবন্ধী ডায়রিয়া রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ।

তৃণমূল প্রতিনিধি:- পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় রবিবার (৮ মে) সকাল ১০ টায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারের অবহেলায় সজিব উকিল (১৪) নামে এক ডায়রিয়ার রোগীর মৃত্যু অভিযোগ উঠেছে।

খবর নিয়ে জানা যায় সজিব উকিল উপজেলার ২ নম্বর নদমূলা শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের চরখালী গ্রামের মুজাম্মেল উকিলের পুত্র। সে দৃষ্টি প্রতিবন্ধি। শনিবার রাতে তিনি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে রবিবার সকাল ৫ টায় স্বজনরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে কিন্তু নার্স এবং ডাক্তারের অবহেলায় সকাল দশটার দিকে মৃত্যু বরণ করেন।

মৃত সজিবের মা শিল্পি বেগম কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, ‘সজিবকে সকালে ভর্তির পরে হাসপাতাল থেকে শুধু একটি স্যালাইন দেওয়া হয়। বাকি সব ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হয়েছে। সকাল ৫ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত কোন ডাক্তার তাকে দেখতে আসেনি। স্যালাইন শেষ হলে আর কোন স্যালাইন দেয় নি। রোগী মারা যাওয়ার পরে আমার ছেলেকে একটি স্যালাইন লাগানো হয়।

মৃত সজিবের পিতা মুজাম্মেল উকিল জানান, হাসপাতালে ভর্তি করার পরে আমার ছেলেকে কোন বেড দেয়নি। অন্য রোগী চলে যাবার পরে সেই বেডে আমরা গেলে নার্স আমাদের বেড থেকে নামিয়ে দেয়।

এ বিষয়ে সিনিয়র স্টাফ নার্স পার্বতী রুদ্র জানান, আমি সহ নার্স সনিয়া আক্তার ও তানিয়া আক্তার রাত্রিকালিন দায়িত্ব পালন করি। ওই রোগী মহিলা ওয়ার্ডের বেডে গেলে সেই ওয়ার্ডের মহিলারা অভিযোগ দিলে আমরা তাদের কে পুরুষ ওয়ার্ডে যেতে বলি। আমাদের ডিউটি সকাল আটটায় শেষ হয়। তখন রোগীর অবস্থা ভাল ছিল। আমরা চলে আসার পরে শুনি রোগীর মৃত্যু হয়েছে।

এ বিষয়ে ভান্ডারিয়া পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ কামাল হোসেন মুফতি জানান, যে অভিযোগটি আসছে সেটি তদন্তাধীন ব্যপার। এঘটনায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্তের পরে দায়িত্বে গাফলতি থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২০ দৈনিক তৃণমূল সংবাদ
Theme Customized BY Theme Park BD