1. admin@dainiktrinamoolsangbad.com : admin :
রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ১২:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাথরঘাটায় পরিত্যক্ত ভবনে লাইব্রেরী” প্রচন্ড তাপদাহে টিনশেডে শিশুদের ক্লাস! মঠবাড়িয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের “সভাপতি নাজমুল-সম্পাদক কামরুল! হিজলায় প্রতিবন্ধী ও অসহায় পরিবারের মাঝে এফ এ আর গ্রুপের গরু বিতরণ জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩’ ভান্ডারিয়ায় কলেজ পর্যায় শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক “নুরুজ্জামান হাওলাদার ঘূর্ণিঝড়ে জন্ম নিয়েছে শিশু” মা’ নাম রেখেছে মোখা! ভান্ডারিয়ায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের কমিটি গঠন, সভাপতি মনির-সম্পাদক পলাশ! পিরোজপুর জেলা জাতীয় যুব সংহতির”  হাফিজুর রহমান আহবায়ক ও আবুল কালাম সদস্য সচিব। মঠবাড়িয়ায় মানবসেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে অসুস্থ ছাত্রীকে “আর্থিক সহায়তা। র‌্যাবের অভিযানে “মঠবাড়িয়া পুলিশের উপর হামলার ৫ আসামি গ্রেপ্তার। আত্ম কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ভান্ডারিয়ায় যুব মহিলাদের প্রশিক্ষণ।

জাল টাকার ১৫ কোম্পানির সন্ধান!

এইচ এম জুয়েল
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৪৪ বার পঠিত

দেশে জাল টাকার ১৫ কোম্পানির সন্ধান গোয়েন্দার হাতে!

তৃণমূল প্রতিনিধিঃ  গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে উঠে এলো জাল টাকার ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ‘কোম্পানি’তে ভাগ হয়ে কাজ করে। সারা দেশে এমন ১৫টি জাল টাকার ‘কোম্পানি’ সন্ধান মিলেছে।

গোয়েন্দার হাতে ধরা পড়া চক্রটির প্রধান মজিবুর রহমান। দীর্ঘ এক যুগ ধরে তিনি জাল টাকার কারবারে জড়িত। তার মতে জাল টাকার ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন কোম্পানিতে ভাগ হয়ে কাজ করে। মজিবুরও একটি কোম্পানির মালিক। সারা দেশে এ রকম কোম্পানি আছে ১০ থেকে ১৫টি। মাসে প্রতিটি কোম্পানি ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি জাল টাকা বাজারে ছাড়ে।

জাল টাকার কোম্পানি কারখানায় কাজ করে তিন ধরনের লোক। কাজ কাগজ বানানো, প্রিন্ট ও কাটিং করা। মর্কেটিংয়ে মাধ্যমেই পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করা।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার হারুনুর রশীদ বলেন, তারা প্রতিদিন ১০ লাখ থেকে ১২ লাখ জাল টাকা তৈরি করে। এদের কাছ থেকে আবার একটি শ্রেণি আছে যারা এই জাল টাকার মার্কেটিং করে। মার্কেটিং করা লোকজন এই জাল টাকা কিনে নিয়ে যায়। সাধারণত প্রতি লাখ জাল টাকা বিক্রি হয় ১০ হাজার টাকায়। এরপর মার্কেটিং চক্রটি ওই এক লাখ জাল টাকা আবার ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করে। এরা বিভিন্ন উৎসবে যখন কেনাকাটার সময় হয়, তখনই জাল টাকা বাজারে ছাড়া হয়। মার্কেটিং কোম্পানিগুলো গরুর হাট, পূজা বা কেনাকাটার জন্য খরচ করে। এভাবে দেশের বিভিন্ন এলাকায় জাল টাকা ছড়িয়ে যায়। আমরা এই চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছি। তারা স্বীকার করেছেন যে তারা বহুদিন ধরে এভাবে জাল টাকা তৈরি করে বাজারে ছেড়েছেন।

জাল টাকার বিপদ এড়াতে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট লেনদেনের সময় সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২০ দৈনিক তৃণমূল সংবাদ
Theme Customized BY Theme Park BD