1. admin@dainiktrinamoolsangbad.com : admin :
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কয়লার অভাবে বন্ধ পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র” তীব্র গরমে বিদ্যুতের লোডশেডিং!  পাথরঘাটায় পরিত্যক্ত ভবনে লাইব্রেরী” প্রচন্ড তাপদাহে টিনশেডে শিশুদের ক্লাস! মঠবাড়িয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের “সভাপতি নাজমুল-সম্পাদক কামরুল! হিজলায় প্রতিবন্ধী ও অসহায় পরিবারের মাঝে এফ এ আর গ্রুপের গরু বিতরণ জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩’ ভান্ডারিয়ায় কলেজ পর্যায় শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক “নুরুজ্জামান হাওলাদার ঘূর্ণিঝড়ে জন্ম নিয়েছে শিশু” মা’ নাম রেখেছে মোখা! ভান্ডারিয়ায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের কমিটি গঠন, সভাপতি মনির-সম্পাদক পলাশ! পিরোজপুর জেলা জাতীয় যুব সংহতির”  হাফিজুর রহমান আহবায়ক ও আবুল কালাম সদস্য সচিব। মঠবাড়িয়ায় মানবসেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে অসুস্থ ছাত্রীকে “আর্থিক সহায়তা। র‌্যাবের অভিযানে “মঠবাড়িয়া পুলিশের উপর হামলার ৫ আসামি গ্রেপ্তার।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকারই জয় হয়েছে।

এইচ এম জুয়েল
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১
  • ৩৯২ বার পঠিত

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকারই জয় হয়েছে। বুধবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরী নৌকা প্রতীকে তিন লাখ ৬৯ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হন।

আরো পড়ুন:  চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকারই জয় হয়েছে।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী (ধানের শীষ) ডা. শাহাদাত হোসেন ভোট পান ৫২ হাজার ৪৮৯টি। অর্থাৎ, তিন লাখ ১৬ হাজার ৭৫৯ ভোটের ব্যবধানে রেজাউল করিম জয়ী হন।

ভোট পড়ার (কাস্টিং) হার ২২ দশমিক ৫২ শতাংশ। ৭৩৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ৭৩৩টি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। বাকি দুটি কেন্দ্রে নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।

সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ২টায় আ.লীগ প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরীকে বেসরকারিভাবে মেয়র হিসাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।

চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেশিয়ামে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যদিয়ে নগরবাসী পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য পেতে যাচ্ছেন নতুন নগরপিতা।

এর আগের মেয়াদে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী এম মনজুর আলমকে হারিয়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিলেন আ জ ম নাছির উদ্দীন। এই ধারাবাহিকতায় নির্বাচিত মেয়র হিসাবে তার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন রেজাউল।

তার এই জয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যেও উচ্ছ্বাস সৃষ্টি হয়। বয়ে যায় আনন্দের বন্যা। বিভিন্ন স্থানে একে অপরকে মিষ্টিমুখ করিয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করেন তারা।

বর্তমানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে প্রশাসক হিসাবে নিযুক্ত আছেন খোরশেদ আলম সুজন। প্রশাসক হিসাবে তার ১৮০ দিনের মেয়াদ শেষে রেজাউল করিম চৌধুরী মেয়র হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

এদিকে মেয়র পদে বিজয়ী প্রার্থীর নাম যখন ঘোষণা করা হচ্ছিল, তখন বহদ্দারহাটের নিজ বাড়িতে অবস্থান করছিলেন রেজাউল করিম চৌধুরী। ভোটকেন্দ্রে সারা দিনের ব্যস্ততায় খানিকটা ক্লান্তি নিয়ে বিশ্রামে ছিলেন তিনি। বাইরে উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন নেতাকর্মীরা।

বেসরকারিভাবে রাত পৌনে ২টায় তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করার খবর এসে পৌঁছলে উপস্থিত নেতাকর্মীদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। বাইরে সংবাদকর্মীরাও ছিলেন অপেক্ষায়।

তবে ফল ঘোষণার পর এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে এর আগে রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ভোট দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের জবাব দিয়েছেন ভোটের মাধ্যমে। তিনি আরও বলেন, সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণেই বিএনপি এজেন্ট দিতে পারেনি। জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।

ফলাফল যা-ই হোক, মেনে নিতে তিনি প্রস্তুত ছিলেন। কোনো কোনো কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটলেও ভোটাররা স্বচ্ছন্দে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। সুন্দর পরিবেশেই ভোট হয়েছে।

প্রাপ্ত ফলাফলে আরও দেখা গেছে, সাতজন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে বাকি পাঁচজন কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আসতে পারেননি।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মো. জান্নাতুল ইসলাম ৪৯৮০ ভোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ ১১০৯ ভোট, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এমএ মতিন ২১২৫ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) আবুল মনজুর ৪৬৫৩ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী খোকন চৌধুরী ৮৮৫ ভোট পেয়েছেন।

সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার রয়েছেন ১৯ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লাখ ৯২ হাজার ৩৩ জন ও নারী ৯ লাখ ৪৬ হাজার ৬৭৩ জন।

বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলে। সংঘাত-সহিংসতায় এ নির্বাচনে একজনের মৃত্যু হয়। আহত হন শতাধিক। বিভিন্ন কেন্দ্রে দফায় দফায় ঘটে সংঘর্ষ। দুটি ভোটকেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়।

এদিকে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেন, দুটি কেন্দ্র ছাড়া সবখানে ভালো ও সুন্দর নির্বাচন হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের তৃতীয় বিশ্বের মতো দেশে নির্বাচনে এ ধরনের কিছু ঘটনা ঘটে।

সে হিসাবে আমি বলব বরঞ্চ কমই হয়েছে। তবে এটিকে নজিরবিহীন ভোট ডাকাতির নির্বাচন বলে আখ্যায়িত করেছে বিএনপি। অপরদিকে সহিংসতার জন্য বিএনপিকে দায়ী করে আওয়ামী লীগ।

এদিকে ফলাফল ঘোষণার সময় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এবং আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীর প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী নগর আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুলসহ শীর্ষ কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাতের কোনো প্রতিনিধি বা বিএনপির কোনো নেতা উপস্থিত ছিলেন না। যদিও ভোট-পরবর্তী পার্টি অফিসে এক ব্রিফিংয়ে বিএনপি প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন অভিযোগ করেন, নির্বাচনের নামে প্রহসন, নির্যাতন ও ভোট ডাকাতি হয়েছে।

নির্বাচনটা বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগের হয়নি, হয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রশাসনযন্ত্রের সঙ্গে। একইভাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চসিক নির্বাচনে দলটির প্রধান সমন্বয়কারী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এখানে কোনো নির্বাচনই হয়নি।

তাই এটা বর্জন কিংবা এর ফলাফল মানা না-মানার প্রশ্নই আসে না। ভোট শেষে গতকাল বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে নূর আহমদ সড়কের দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ডা. শাহাদাত ও আমীর খসরু তাদের প্রতিক্রিয়া জানান।

নির্বাচন চলাকালে দুপুরেই ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী জান্নাতুল ইসলাম ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী বিএনপির মনোয়ারা বেগম মনি এবং মোরশেদ আকতার চৌধুরী নামে আ.লীগের এক বিদ্রোহী প্রার্থীও ভোট বর্জন করেন।

কাউন্সিলর পদে ৪০টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৭২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৫৭ জন নারী প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

১৮ নম্বর পূর্ব বাকলিয়া ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এরইমধ্যে সাধারণ কাউন্সিলর পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আ.লীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. হারুন উর রশীদ।

অন্যদিকে ৩১ নম্বর আলকরণ ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তারেক সোলেমান সেলিমের মৃত্যুজনিত কারণে এ ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ভোট হয়নি।

তবে মেয়র ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ভোটগ্রহণ হয়। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৪০টি ওয়ার্ডের অধিকাংশতেই আওয়ামী লীগ সমর্থিত ও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীরা এগিয়ে রয়েছেন।

একনজরে রেজাউল করিম চৌধুরী : বীর মুক্তিযোদ্ধা এম রেজাউল করিম চৌধুরী ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৬৬ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রাজনীতি শুরু করেন।

১৯৬৯-৭০ সালে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১৯৭০-৭১ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্রাবস্থায় তিনি অংশগ্রহণ করেন মুক্তিযুদ্ধে।

১নং সেক্টরের বিএলএফের মাধ্যমে গেরিলাযুদ্ধে অংশ নেন। চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ ও কোতোয়ালি থানা এলাকায় সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এ মুক্তিযোদ্ধা।

১৯৭৩-৭৫ সালে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন রেজাউল করিম চৌধুরী। পড়াশোনার জন্য ভর্তি হয়েছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে।

কিন্তু ’৭৫-এর পটপরিবর্তনের কারণে সামরিক দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সক্রিয় প্রতিরোধ লড়াইয়ে নেমে ফাইনাল পরীক্ষা দিতে পারেননি। ১৯৮০ সালে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৯৭-২০০৬ সালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক, ২০০৬-২০১৪ সালে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসাবে চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পরিচিতি রয়েছে রেজাউল করিম চৌধুরীর। বর্তমানে তিনি নগর আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।

১৯৫৩ সালে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডের ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন জমিদার বংশ বহরদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রেজাউল করিম চৌধুরী।

তার পিতা মরহুম হারুন-অর-রশীদ চৌধুরী ছিলেন একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও দাদা ছালেহ আহমদ চৌধুরী ছিলেন ইংরেজশাসিত ভারত এবং পাকিস্তান আমলে চট্টগ্রামের একজন খ্যাতিমান আইনজীবী।

তিনি পাকিস্তান আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

চট্টগ্রামের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবেই রেজাউল করিম চৌধুরীকে চসিক মেয়র পদে দলের প্রার্থী হিসাবে বেছে নিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গত বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে সংসদীয় ও স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের যৌথসভায় তার প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছিল। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী একই বছরের ২৯ মার্চ চট্টগ্রাম সিটির ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা ছিল।

কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে গত ২১ মার্চ প্রথম দফায় চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন স্থগিত করা হয়। দ্বিতীয় দফায় ১৪ জুলাই পুনরায় চসিক নির্বাচন স্থগিত করা হয়।

এই সময়ে চসিকের প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয় নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজনকে। করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু হলে নির্বাচন কমিশন ২৭ জানুয়ারি সিটি নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করে।

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২০ দৈনিক তৃণমূল সংবাদ
Theme Customized BY Theme Park BD