1. admin@dainiktrinamoolsangbad.com : admin :
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাথরঘাটায় পরিত্যক্ত ভবনে লাইব্রেরী” প্রচন্ড তাপদাহে টিনশেডে শিশুদের ক্লাস! মঠবাড়িয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের “সভাপতি নাজমুল-সম্পাদক কামরুল! হিজলায় প্রতিবন্ধী ও অসহায় পরিবারের মাঝে এফ এ আর গ্রুপের গরু বিতরণ জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩’ ভান্ডারিয়ায় কলেজ পর্যায় শ্রেষ্ঠ শ্রেণী শিক্ষক “নুরুজ্জামান হাওলাদার ঘূর্ণিঝড়ে জন্ম নিয়েছে শিশু” মা’ নাম রেখেছে মোখা! ভান্ডারিয়ায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য জোটের কমিটি গঠন, সভাপতি মনির-সম্পাদক পলাশ! পিরোজপুর জেলা জাতীয় যুব সংহতির”  হাফিজুর রহমান আহবায়ক ও আবুল কালাম সদস্য সচিব। মঠবাড়িয়ায় মানবসেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে অসুস্থ ছাত্রীকে “আর্থিক সহায়তা। র‌্যাবের অভিযানে “মঠবাড়িয়া পুলিশের উপর হামলার ৫ আসামি গ্রেপ্তার। আত্ম কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ভান্ডারিয়ায় যুব মহিলাদের প্রশিক্ষণ।

আজ ভান্ডারিয়া উপজেলা হানাদার মুক্ত দিবস

এইচ এম জুয়েল
  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২৭১ বার পঠিত

আজ ভান্ডারিয়া উপজেলা হানাদার মুক্ত দিবসআজ ১৩ ডিসেম্বর, ভান্ডারিয়া হানাদার মুক্ত দিবস।১৯৭১ সালের আজকের এই দিনে পিরোজপুরেরভান্ডারিয়ায় মুক্তিযোদ্ধারা পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধগড়ে তোলেন। ভান্ডারিয়ার পোনা নদী তীরের পুরাতনস্টীমারঘাটে মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার সুবেদার আব্দুলআজিজ সিকদারের নেতৃত্বে অর্ধশত মুক্তিযোদ্ধা একত্রিতহয়ে পোনা নদীতে অবস্থানরত পাকহানাদারের গানবোর্ডলক্ষ করে গুলি বর্ষণ করে। এসময়  পাক হানাদারবাহিনীও পাল্টা গুলি চালায়।

সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনীর গানবোট ডুবানোরচেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হলে কিছু সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধাভান্ডারিয়া থানার পার্শ্ববর্তী ইউনিয়ন ভিটাবাড়িয়া গ্রামেরপোনা নদীর মুখে শিয়ালকাঠী এলাকায় আরও কিছুমুক্তিযোদ্ধা মিলে শক্তি বৃদ্ধি করে প্রতিরোধের জন্য ঘাঁটিগড়েন।

এসময় হানাদারদের গানবোট ডুবিয়ে তাদের ওপর সশস্ত্রহামলার পরিকল্পনা করে। সে অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদেরমূহুর্মূহু গুলিতে পাক হানাদারের কয়েকজন নিহত হয়এবং গানবোটের তলা ছিদ্র হয়ে ডুবে গেলে পাকহানাদাররা পিছু হটে। এইদিন ভান্ডারিয়া সম্পূর্ণ হানাদারমুক্ত হয়।

এইদিনে ভান্ডারিয়ার সকল মুক্তিযোদ্ধারা শহরে প্রবেশকরে মুক্তিযোদ্ধা-জনতা মিলে জয়বাংলা ধ্বনিতে বিজয়মিছিল করে উল্লাস প্রকাশ করেন।

এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার সুবেদার আব্দুলআজিজ সিকদার জানান, শহরের বিহারী পাইলটমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প গঠনকরা হয়। অপরদিকে, সদর ইউনিয়ন পরিষদ ভবনেহানাদার বাহিনী ক্যাম্প গঠন করে।

তিনি জানান, হানাদার বাহিনী শহরের ব্যাপক লুটপাট ওঅগ্নিসংযোগ করে ভান্ডারিয়া বন্দর পুড়িয়ে দেয়। হানাদারবাহিনী ব্যাপক ধড়পাকার চালিয়ে কঁচা নদী তীরে(বর্তমান হাসপাতাল সংলগ্ন) শত শত মানুষেকে গুলি করেহত্যা করে। এছাড়া পশারিবুনিয়া গ্রামে একটি পরিত্যাক্তবাগানে স্থানীয় ২৫ জন হিন্দু বাঙালীকে নির্বিচারে গুলিকরে হত্যা করে।

এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২০ দৈনিক তৃণমূল সংবাদ
Theme Customized BY Theme Park BD